সেরা ১০ ফিল্ম:
১. হার্ট অব স্টোন: একটি গোপন বৈশ্বিক শান্তিরক্ষা মিশন এজেন্সির একজন বুদ্ধিবৃত্তিক কর্মকাণ্ডে জড়িত অপারেটিভ এক হ্যাকারকে ধাওয়া করে, যে গুরুত্বপূর্ণ এবং বিপদজনক অস্ত্র বাগিয়ে নিতে চাচ্ছে। মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন গাল গ্যাদোত। আলিয়া ভাটকেও দেখা যাবে এই চলচ্চিত্রে।
২. আদিপুরুষ: রামায়ণের আধুনিক রূপান্তর এই চলচ্চিত্র। রাঘব তার স্ত্রী জানকি’কে রাবণের লঙ্কা থেকে উদ্ধার করতে যাওয়ার ঘটনাকে অবলম্বন করা হয়েছে এর মূল কাহিনীতে। কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন, প্রভাস, সাইফ আলী খান, কৃতি শ্যানন।
৩. জুম ১০০: বাকেট লিস্ট অব দ্য ডেড: জনপ্রিয় মাংগা সিরিজের ওপর ভিত্তি করে নির্মিত হয়েছে এই ছবি। মূল কাহিনীতে দেখা যায় ‘আকিরা টেন্ডো’ নামের ২৪ বছর বয়সী একজন অফিস ওয়ার্কার যে তার কাজ নিয়ে বিরক্ত ও অসুখী, একদিন সে জেগে উঠে দেখে পৃথিবী জম্বিরা দখল করে নিয়েছে। সে তখন তার সুযোগ কাজে লাগায়, সেটা হলো মৃত্যুর আগে সে তার ১০০টা বাকেট লিস্ট পূর্ণ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এটা কমেডি হরর আর একশন ঘরানার চলচ্চিত্র।
৪. হিডেন স্ট্রাইক: ভারতে একটা টেররিস্ট এটাক আটকানোর গোপন মিশন নিয়ে এই চলচ্চিত্রের কাহিনী গড়ে ওঠেছে।
৫. হোয়াট ম্যান ওয়ান্ট: পুরুষদের খেলার সামগ্রী বিক্রিকারী প্রতিষ্ঠানের একজন নারী এজেন্টের প্রফেশন নিয়ে এই চলচ্চিত্র। অদ্ভুত অবস্থা সৃষ্টি হয় তখন, যখন সে তার ক্লায়েন্টদের চিন্তাকে শুনতে পায়।
৬. প্যারাডাইজ: এক তরুণ যুগল, যারা প্রেম এবং নতুন জীবন শুরুর জন্য এক দ্বীপে চলে যায়। কিন্তু সেখানে তারা দেখতে পায়, দ্বীপটাকে দেখতে যতটা শান্ত মনে হয় আসলে তা নয়। এরপর তারা অনেক ধরণের বিপদের সম্মুখীন হতে থাকে, অনেক বাধা মোকাবেলা করতে থাকে। এই চলচ্চিত্র রোমান্টিক এডভেঞ্চারের মধ্য দিয়ে ভালোবাসা, স্বাধীনতা এবং টিকে থাকার লড়াই নিয়ে গড়ে ওঠেছে।
৭. চোর নিকালকে ভাগা: তিনজন চোরের ব্যাংক ডাকাতি করতে যাওয়া এবং এরপর তারা যে মজাদার অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয় তা নিয়েই এই ছবি। চলচ্চিত্রটি কমেডি ঘরানার হিউমর আর ব্যাপক টুইস্ট সম্মৃদ্ধ, দারুণ সব ডায়ালগও আছে এই ছবিতে।
৮. ফাস্টার: একজন এক্স কন-আর্টিস্ট যে তার ভাইয়ের হত্যার প্রতিশোধ নিতে আবার সক্রিয় হয়, এই কাহিনী নিয়েই গড়ে উঠেছে একশন থ্রিলারধর্মী এই চলচ্চিত্র। অনেকগুলো দ্রুতগতির রেসিংয়ের দৃশ্য ছবিটিকে আলাদা বিশেষত্ব দিয়েছে।
৯. লাস্ট স্টোরিজ ২: চারটি ছোট গল্পের সমন্বয়ে এই চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। এই গল্পগুলো ভিন্ন-ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে আধুনিক ভারতীয় সমাজের মধ্যে প্রেম, যৌনতা আর সম্পর্ককে উপস্থাপন করে।
১০. গুমরাহ: এক নারী যে তার স্বামীকে হত্যার দায়ে অভিযুক্ত হয়েছে, কিন্তু সে নিজেকে নির্দোষ বলে দাবী করছে। এই ঘটনাটি নিয়েই চলচ্চিত্র। এটি একটি কোর্টরুম ড্রামা, টানটান উত্তেজনা আর চরিত্রদের দারুণ অভিনয় দক্ষতা দেখা যায় এই চলচ্চিত্রে।
সেরা ১০ টিভি সিরিজ:
১. দ্য হান্ট ফর ভিরাপ্পান: সিজন ১: একজন কসাই যে দক্ষিণ ভারতের এক জঙ্গল দখল করে রেখেছে এবং ভারতের সবচেয়ে বড় মনুষ্য শিকারীতে পরিণত হয়েছে, তাকে নিয়েই এই টিভি সিরিজ।
২. কিং দ্য ল্যান্ড: সিজন ১: ‘তোমার রাজার উদ্দেশ্যে সর্তকতার সাথে হাসবে’ এই থিমের প্রতি হোটেল কর্মচারী আর কর্মকর্তাদের বিভিন্ন মতামত আর কর্মকাণ্ড নিয়ে ‘কিং দ্য ল্যান্ড’ টিভি সিরিজ তৈরি হয়েছে। কিং হচ্ছে কোম্পানির নাম, আর হোটেলের সব অতিথী হচ্ছে রাজা এটাই হচ্ছে হোটেলের মূল রূপক।
৩. কোহরা: সিজন ১: বিয়ের আগের দিন বিয়ের বরকে যখন মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় তখন সেই কেসের তদন্তে দুই পুলিশ অফিসার যোগ দেয়, কিন্তু একসময় ঘটনাপ্রবাহ তাদের নিজেদের জীবনকেই হুমকির মুখে ফেলে দেয়, সাথে কেস বন্ধ হয়ে যাওয়ারও উপক্রম হয়।
৪. মাই হ্যাপি ম্যারিজ: সিজন ১: একজন অসুখী নারী যে নির্যাতনপ্রবণ এক পরিবার থেকে এসেছে, তার বিয়ে হয় ভয়ংকর এবং শীতল এক আর্মি কমান্ডারের সাথে। কিন্তু একসময় তারা পরস্পরকে গভীরভাবে জানতে শুরু করে, তখন মনে হয় ভালোবাসার এক সুযোগ রয়েছে।
৫. জুজুটসু কাইসেন: সিজন ২: একই নামের জনপ্রিয় মাংগা সিরিজ থেকে এই এনিমেশন টিভি শো নির্মতি হয়েছে। এর দ্বিতীয় সিজনে ডাইরেক্টর বদল হয়েছে, ‘সোটা গোশজন’ এবার পরিচালনা করেছেন সিরিজটি, প্রথমটায় পরিচালক ছিলেন ‘শোঙ্গ পার্ক’।
৬.উইচার: সিজন ৩: এই সিজনে ‘সিরি’কে গ্যারাল্ট অব রিভিয়া আর ইয়েনিফার রক্ষা করার দায়িত্ব নেয়, নিজের ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষা করতে সাহায্য করে তারা। ‘উইচার’ সিরিজে এটাই ‘হ্যানরি ক্যাভিলের’ শেষ অভিনয়।
৭. দ্যা লিংকলন ল্যয়ার: সিজন ২: একজন আদর্শবাদী আইজীবী লিংকলন শহরে তার কারের মধ্যে আইন ব্যবসা পরিচালনা করে। এর দ্বিতীয় সিজন এসে গেছে।
৮. দ্যা আনক্যানি কাউন্টার: সিজন ২: কাউন্টার পাঞ্চ: এই সিজনে দেখা যায় মৃতের জগৎ থেকে অশুভ শক্তি পৃথিবীতে অমরদের খুঁজে বের করতে আসে। এই অশুভ শক্তিকে থামাতে একটা কাউন্টার গ্রুপ তাদের সর্বশক্তি নিয়োগ করে।
৯. হিডেন লাভ: সাং জি ভালোবাসে ডোয়ান জিয়া সো’কে। সাং জি প্রায়ই ডোয়ানের ভাইয়ের সাথে খেলতে তাদের বাসায় যায়। এর অনেক বছর পর ডোয়ান সাং জি’র শহরে এক ইউনির্ভাসিটিতে পড়তে আসে, তখন তাদের দেখা-সাক্ষাত্ হতে থাকে আর ধীরে ধীরে তারা পরস্পরের প্রেমে পড়তে থাকে।
১০. হার্টস্টপার: সিজন ২: এই সিজনে দেখা যায় নিক এবং চার্লি তাদের নতুন সম্পর্কের দিকে ধাবিত হয়। টারা এবং ডারসি বিভিন্ন অদৃশ্য বিপদের সম্মুখীন হয়, আর তাও এবং এলি বিবেচনা করতে থাকে তারা কখনও শুধু বন্ধুত্বের বাইরে সম্পর্কটাকে নতুন কোনো মানে দিতে পারবে কীনা।